বুর্জোয়া শিল্পকে পরিত্যাগ করেছিলেন জহির রায়হান
১
শিল্পের সুসম্বন্ধীয় সংশ্লেষের সবচেয়ে আধুনিক ধরন হলো সিনেমা।
—সার্গেই আইজেনস্টাইন
চলচ্চিত্রশিল্প এমন এক শিল্প, যার উদ্ভব ও প্রসার যান্ত্রিক পুনঃউৎপাদনের যুগে। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে চলচ্চিত্র যখন মাত্র হামাগুড়ি দিচ্ছে, তখন অনেক বুদ্ধিমান মানুষই চলচ্চিত্রকে শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেননি বা শিল্প হিসেবে এর সম্ভাবনার জায়গাটি পরিষ্কার করে দেখতে পাননি। তবে দিন যত গড়িয়েছে, চলচ্চিত্র পূর্বের শিল্প থেকে গ্রহণ করে নিজেই হয়ে দাঁড়িয়েছে নতুন শক্তিশালী শিল্পমাধ্যম। ত্রিমাত্রিক দুনিয়ার ঘটনাকে দুই মাত্রায় আনার ক্ষেত্রে, বলা যেতে পারে, শুরু থেকেই শিল্পমনের পরিচয় দিতে থাকেন পরিচালকেরা, সমৃদ্ধ হতে থাকে চলচ্চিত্র। সের্গেই আইজেনস্টাইন, রুশ চলচ্চিত্র পরিচালক ও তাত্ত্বিক, যেমনটা বলেন, সকল বিবেচনাতেই সিনেমা শুদ্ধ অগ্রবর্তী শিল্পই নয়, কাল পরিবর্তনের সাথে সাথে সিনেমা যে ‘শ্রেষ্ঠ’, সেটি প্রতীতিতে পরিণত হয়েছে। এবং চলচ্চিত্র তথা শিল্পকে আইজেনস্টাইন দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে দেখার পক্ষপাতী ছিলেন।
বাংলাদেশের গেরিলা পরিচালক জহির রায়হানের চিন্তাও আইজেনস্টাইনের দর্শন অনুবর্তী ছিল। জহির রায়হানের চোখে আইজেনস্টাইন ছিলেন মহৎ এক শিল্পী। জহির রায়হানের ভাষায়, ‘সাহিত্যে যেমন টলস্টয়ের War and Peace, কাব্যের যেমন মিল্টনের Paradise Lost and Paradise Regained, পেইন্টিংয়ে যেমন দ্য ভিঞ্চির Last Supper, তেমনি চলচ্চিত্রে আইজেস্টাইনের Battleship Potemkin একটি ক্ল্যাসিক। একটি মহাকাব্য।’ আইজেনস্টাইনের এই প্রশংসা জহির রায়হান করেছিলেন ১৯৬৭ সালে লেখা এক প্রবন্ধে, যা সোভিয়েত ইউনিয়নের অক্টোবর সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে ছাপা হয় তরঙ্গ নামের এক স্মরণিকায়।
আইজেনস্টাইন যেমন মনে করতেন, আমেরিকার ছবি সমানতালে দেশটির জাতীয় মেজাজ ও আমজনতার মর্জি দুটোই ধরে রাখতে সক্ষম, অর্থাৎ মার্কিন পুঁজিবাদ নিজেদের সিনেমার ভেতর বেশ ভালোভাবেই প্রতিবিম্বিত; জহির রায়হানও ঠিক তেমনটাই মনে করতেন। বুর্জোয়া রাষ্ট্রের মূলমন্ত্র যেহেতু মুনাফা, তাই বুর্জোয়া চলচ্চিত্রেরও লক্ষ্য সর্বদা থাকে মুনাফা অর্জনের দিকেই। জহির রায়হান বলছেন, ‘বুর্জোয়া সিনেমার এক এবং একমাত্র লক্ষ্য হচ্ছে মুনাফা। সিনেমার আবিষ্কারের সঙ্গে সঙ্গে বুর্জোয়া শ্রেণি মানব সভ্যতার এই নতুন আবিষ্কারটিকে অর্থ উপার্জনের মোক্ষম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে লাগল। …সস্তা চিত্তবিনোদনকারী, হাল্কা যৌন আবেদনময়, উগ্র অপরাধমূলক বিষয়গুলোই প্রাধান্য পেল বুর্জোয়া সিনেমার অঙ্গনে।’
মার্কিন পরিচালক গ্রিফিথের প্রসঙ্গ এনে জহির রায়হান মূলত হলিউডের বুর্জোয়া চরিত্রের দিকেই আঙুল তুলেছিলেন। তিনি উল্লিখিত প্রবন্ধের এক জায়গায় বলছেন, ‘ধনতন্ত্রের দেশ আমেরিকার শ্রেষ্ঠ পরিচালক ডি ডব্লু গ্রিফিথের [চলচ্চিত্র] অর্ধেক সত্য, অর্ধেক জীবন, অর্ধেক মানুষ আর অর্ধেক আর্ট; তাই পরবর্তীকালে সমাজতন্ত্রের সন্তান, সোভিয়েত পরিচালক সার্জি আইজেনস্টাইন, পুদোভকিন আর ডোভজেঙ্কোর হাতে এসে [চলচ্চিত্র] সম্পূর্ণ সত্য, সম্পূর্ণ জীবন, সম্পূর্ণ মানুষ ও পরিপূর্ণ আর্টের মর্যাদা পেয়েছে।’
আইজেনস্টাইনও জন ফোর্ড ও ফ্র্যাঙ্ক কাপরাদের মতো মার্কিন পরিচালকদের প্রশংসা করেছেন, তবে তিনিও, জহির রায়হানের ২৫ বছর আগে, ১৯৪২ সালে দেওয়া এক বক্তৃতায় মার্কিন চলচ্চিত্রের সমালোচনা করেন একই সুরে। তিনি বলেন, আমেরিকান সিনেমায়—প্রায় সব সময়ই, অধিংকাশ ক্ষেত্রে নৈতিকতার বালাই না রেখে যুদ্ধবিগ্রহ ও সহিংসতাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। তাদের মেধা, শক্তি, নিরবচ্ছিন্ন চেষ্টা, সক্ষমতা ও কাজের প্রতি ভালোবাসা আছে ঠিকই, তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যুদ্ধের প্রতি সমর্থন জোগানো প্রপাগান্ডা চলচ্চিত্র বানানোকে আইজেনস্টাইন পছন্দ করেননি।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি দাঁড়িয়ে আছে সামরিক অস্ত্রের ব্যবসার ওপর, তাই তাদের চলচ্চিত্রেও সেটার প্রতিফলন থাকবে। মার্কিন চলচ্চিত্রের উপাদান হিসেবে সেই প্রতিফলন ঠিকভাবেই আবিষ্কার করেছিলেন আইজেনস্টাইন। এটি সহজেই অনুমেয় যে, হলিউডের মতো বুর্জোয়া কারখানা থেকে যেসব ছবি বেরোবে, সেগুলোর অধিকাংশের ভেতরেই আগ্রাসন ও মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের জয়জয়কার থাকবে, থাকবে মুনাফার প্রতি নজর। সেখানে শিল্পচর্চা গৌণ ব্যাপার। অর্থ লগ্নি ও অর্থ উঠিয়ে আনাই সেখানে মুখ্য। জহির রায়হান এ ধরনের বুর্জোয়া চলচ্চিত্রের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি মনে করতেন, ‘বুর্জোয়া সমাজব্যবস্থায় আর্টের সহজ ও স্বাভাবিক বিকাশ সম্ভব নয়। ফিল্ম আর্টের পক্ষে এ উক্তি সবচেয়ে বেশি করে প্রযোজ্য। কারণ, চলচ্চিত্র হচ্ছে একদিকে আর্ট অন্যদিকে ইন্ডাস্ট্রি, দুটোই।’
জহির রায়হান [১৯৬১] © ছবি: উইকিপিডিয়া
২
বুর্জোয়ারা এই দুনিয়ায় অকল্পনীয় কদর্যময় শিল্পপণ্যের বন্যা বইয়ে দিচ্ছে।
—ক্রিস্টোফার কডওয়েল
বুর্জোয়া শিল্প নিয়ে জহির রায়হানের মনোভঙ্গি মিলে যায় আরও একজন মনীষীর সাথে। তিনিও জহির রায়হানের মতো মার্ক্সবাদ ও সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী ছিলেন এবং জহির রায়হানের মতোই ভীষণ রকম সৃজনশীল ছিলেন। জহির রায়হান যেমন একাধারে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন, দুই হাতে উপন্যাস, গল্প, প্রবন্ধ লিখেছেন; তিনিও কবিতা, নাটক, উপন্যাস, ছোটগল্প, প্রবন্ধ লিখেছেন খুব অল্প সময়ের ভেতরেই। তিনি ব্রিটিশ লেখক, সাংবাদিক ও বিপ্লবী ক্রিস্টোফার কডওয়েল। জহির রায়হান বেঁচে ছিলেন ৩৬ বছর আর ক্রিস্টোফার কডওয়েল পেয়েছিলেন আরও কম, মাত্র ২৯ বছর। কডওয়েলের মৃত্যুর দুই বছর আগে জন্ম নেওয়া রায়হান যুদ্ধোত্তর স্বাধীন দেশে প্রাণ দেন পাকিস্তানপন্থি শত্রুর হাতে, আর কডওয়েল লড়াই করতে করতে প্রাণ উৎসর্গ করেন ফ্যাসিবাদী স্প্যানিশ শাসক ফ্রাঙ্কো-বাহিনীর হাতে। এবং দুজনেই মনে করতেন, বুর্জোয়া শিল্প আদতে নিম্নমানের ও মুনাফামুখী, এসব শিল্প প্রকৃত অর্থে গণমানুষের কথা বলে না।
জহির রায়হান উল্লিখিত প্রবন্ধে দুবার কডওয়েলের উক্তি উদ্ধৃত করেছেন। সেসব উদ্ধৃতির একটিতে দেখা যায়, কডওয়েল মনে করেন, শিল্প মুক্তির অধিকার দেয়, মুক্তির পথ বাতলে দেয় শিল্প, একটি শ্রেণিবিভক্ত সমাজ মুক্তির সকল আকাঙ্ক্ষাকেই ধারণ করে। তবে শ্রেণিবিভক্ত সমাজ মানেই সেখানে বুর্জোয়া সমাজব্যবস্থা বিরাজমান, আর সেখানে অন্তর্নিহিত স্ববিরোধিতাও কাজ করে। জহির রায়হানের দ্বিতীয় উদ্ধারে কডওয়েল উবাচ: ‘বুর্জোয়া শিল্পে মানুষ বাহ্যিক দুনিয়ার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বেশি সচেতন, কিন্তু নিজের ব্যাপারে ততটা নয়, কারণ যে সমাজ তাকে নির্মাণ করে, সেই সমাজ সম্বন্ধেই সে অসচেতন। সে আসলে অর্ধেক মানুষ।’
বুর্জোয়া সংস্কৃতি নান্দিকতা সৃষ্টিতে ব্যর্থ বলেও মনে করেন কডওয়েল। এর কারণ হিসেবে বিউটি অ্যান্ড বুর্জোয়া অ্যাসথেটিকস প্রবন্ধে তিনি বলেন, ‘যে সামাজিক প্রক্রিয়া সচেতনতা, আবেগ, চিন্তার উদ্রেক করে এবং সৃষ্টির ভেতর ভাব ও ভাবনার সৃষ্টি করে তাকে এটি (বুর্জোয়া সংস্কৃতি) স্বীকৃতি দিতে চায় না।’ বুর্জোয়া অর্থনীতির অন্তর্দ্বন্দ্বই বুর্জোয়া ভাবাদর্শিক অন্তর্দ্বন্দ্বের জন্য দায়ী বলে মনে করেন কডওয়েল।
জহির রায়হানের মতও এর বাইরে নয়। তিনিও মনে করেন, বুর্জোয়া সমাজব্যবস্থায় শিল্পের সহজাত বিকাশ অসম্ভব। ‘ইন্ডাস্ট্রি’ ও ‘আর্ট’ দুই ইংরেজি শব্দেরই বাংলা ‘শিল্প’ করা হয়। জহির রায়হান জানতেন এক শিল্প দিয়ে আরেক শিল্প করতে গেলে অর্থের প্রয়োজন হয়। কাজেই যখন কোনো পুঁজিপতি এই শিল্পে বিনিয়োগ করেন, তখন সে মুনাফা পাবার আশায় থাকেন। পুঁজিপতিরা তাই নিজেদের মর্জিমাফিক ছবি বানাতে বলেন এবং তাতে শ্রেণিস্বার্থকেই তারা রক্ষা করেন। জহির রায়হান প্রশ্ন করছেন, ‘এ ধরনের সমাজব্যবস্থায় আর্ট-ছবি কী করে তৈরি হবে?’ অর্থাৎ মুনাফা নয়, শিল্পকে মুখ্য করে চলচ্চিত্র নির্মাণের ক্ষেত্রে বাধা নিয়ে তিনি চিন্তিত।
দর্শকের সারি থেকে প্রশ্ন আসতে পারে, জহির রায়হান কি তবে বাণিজ্যিক ছবি বা মুনাফার জন্য ছবি বানাননি? বানিয়েছেন, সেটা তিনি অস্বীকার করেননি। তিনি বলছেন, ‘আমরা ছবি তৈরি করি মুনাফার জন্য। আমরা ছবি দেখি চিত্তবিনোদনের প্রয়োজনে।’ তবে ভিন্ন আরেক জায়গায় এটাও বলেছেন, অর্থের জন্য আর নয়, এবার মানুষের জন্য শিল্প নির্মাণের সময় চলে এসেছে।
সঙ্গম (১৯৬৪) ও বাহানার (১৯৬৫) মতো উর্দু ছবি বানিয়েছেন জহির রায়হান, এটা ঠিক, তবে এটা ভুলে গেলে চলবে না, কমরেড মণিসিংহের নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট পার্টি এবং এর অঙ্গসংগঠনের সঙ্গে রাজনৈতিক অঙ্গীকার নিয়েই যুক্ত ছিলেন তিনি, অংশ নিয়েছেন বিভিন্ন বিক্ষোভ সমাবেশে। রাজনৈতিক এই সচেতনতার কারণেই ১৯৭০ সালে জহির রায়হান ঘোষণা করেন, ‘এ বছরের মধ্যে নতুন ধরনের কোনো ছবি না করতে পারলে আপন বিবেকের কাছে আমি প্রতারক সাব্যস্ত হবো। একসময় আমার আর্থিক সংকট ছিল বলে সৃজনশীল ছবির বদলে বাণিজ্যিক ছবির ভিড়ে হারিয়ে গিয়েছিলাম। এখন সে সামর্থ্য এসেছে। তাই আমার স্বপ্নসাধ নিয়ে ছবি তুলবার সময় উপস্থিত।’
ওই বছরেই জহির রায়হান নির্মাণ করেন জীবন থেকে নেয়া, ছবিটি নিয়ে আলাদা করে বলবার কিছু নেই। পূর্ব বাংলার মানুষের রাজনৈতিক ও জাতীয় মুক্তির রূপক হয়ে এখনো এই চলচ্চিত্র বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বমহিমায় উজ্জ্বল হয়ে রয়েছে। এরপরের বছর মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি বানালেন স্টপ জেনোসাইড, এই ছবি যুদ্ধকালে হয়ে ওঠে আগ্রাসনবিরোধী শিল্পকর্মের উৎকৃষ্ট ও বিশ্বমানের উদাহরণ। আমাদের দুর্ভাগ্য, যুদ্ধ শেষে স্বাধীন দেশে আমাদের জাতীয় চলচ্চিত্রের উন্মেষ ঘটানো চলচ্চিত্রকারকে হত্যা করা হলো এই রাজধানীতেই এবং খুনিদের পরিচয়টা এখনো আমরা জানতে পারলাম না।
প্রথম দিকে বুর্জোয়া সমাজের ভেতর ধনতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে মেনে মুনাফার জন্য ছবি বানালেও, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে, রাজনৈতিক ভাবাদর্শের কারণে মানুষের জন্য শিল্পসৃষ্টির তাগিদ অনুভব করেন জহির রায়হান। এই তাগিদ আগে থেকেই জহির রায়হানের ভেতর ছিল বলে সময়ের ডাকে সাড়া দেন তিনি। এটাই একজন শিল্পীর কর্তব্য, সমকালকে অনুধাবন করে শিল্প সৃষ্টিতে ব্রতী হওয়া। জহির রায়হান সেটি করেছেন। তাঁর সমসাময়িক অনেক শিল্পীই কিন্তু যুদ্ধের আগে ও পরে সময়কে ধারণ করতে সক্ষম হননি। কিন্তু জহির রায়হান তখন বুর্জোয়া শিল্পের ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে জাতীয় মুক্তির চেতনাকে ধারণ করে গণমানুষের জন্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে পেরেছিলেন। তবে দুর্ভাগ্য আমাদের, আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় স্বদেশ নির্মাণ করতে পারিনি।
দোহাই
১. জহির রায়হান, অক্টোবর বিপ্লব ও সোভিয়েত চলচ্চিত্র, জহির রায়হান রচনাসমগ্র, (ঢাকা: অনুপম প্রকাশনী, ২০১৭)
২. অনুপম হায়াৎ, জহির রায়হানের চলচ্চিত্র: পটভূমি বিষয় ও বৈশিষ্ট্য, (ঢাকা: দিব্যপ্রকাশ, ২০০৭)
৩. সার্গেই আইজেনস্টাইন, দ্য সাইকোলজি অব আর্ট, রিচার্ড টেইলর সম্পাদিত দ্য আইজেনস্টাইন কালেকশন (কলকাতা: সিগাল বুকস, ২০০৮)
৪. ক্রিস্টোফার কডওয়েল, বিউটি অ্যান্ড বুর্জোয়া অ্যাসথেটিকস, বেরেল ল্যাং ও ফরেস্ট উইলিয়ামস সম্পাদিত মার্কসিজম অ্যান্ড আর্ট: রাইটিংস ইন অ্যাসথেটিকস অ্যান্ড ক্রিটিসিজম, (নিউ ইয়র্ক: ডেভিড ম্যাককেই কোম্পানি, ১৯৭২)
খুবই উন্নত চিন্তার একজন মানুষ ছিলেন তিনি।
মোঃ মামুনুর রশীদ,
অক্টোবর ৩১, ২০২২ ২৩:১৮